Tuesday, December 17, 2013

Some Bangla Adult Jokes Collection



জানিশ লিলি খুব ঘরোয়া মেয়ে ।
কি রকম?
ও সব ছেলেদের ঘরেই যায় ।


প্রেমিকাঃ তুমি কি আমায় ভালোবাস?
প্রেমিকঃ বিশ্বাস না হলে পরীক্ষা করো?
প্রেমিকাঃ ধরো তোমার সার্টের পকেটে মাত্র বিশ টাকা আছে, তা থেকে আমি পনের টাকা চাইলাম, তুমি দিতে পারবে?

জরুরি টাকাটায় প্রেমিকা চোখ পরেছে দেখে, বিব্রত প্রেমিক নিজেকে সামলে নিয়ে বললো, কেনো পারবো না, একশবার পারবো | তবে পরীক্ষা তারিখটা একটু পিছানো যায় না |


স্বামীঃ আচ্ছা বিয়ের আগে তোমাকে কেউ চুমু খেয়েছিলো?
স্ত্রীঃ একবার পিকনিকে গিয়েছিলাম | সেখানে আমাকে একা পেয়ে একটা ছেলে ছোরা বের করে বলেছিলো, যদি চুমু না খাও, তাহলে খুন করে ফেলবো |
স্বামীঃ তারপর তুমি চুমু খেতে দিলে?
স্ত্রীঃ দেখতেই পাচ্ছো, আমি এখনও বেঁচে আছি |


দুই বান্ধবী কথা বলছে-
বেশ কদিন ধরে লক্ষ করছি রাতে আর আমার প্রতি আমার স্বামীর আগ্রহ নেই।
আজ রাত থেকেই দেখবি আগ্রহ ফিরে এসেছে।
কী করে বুঝলি ?
আজ স্কালেই আমার স্বামী বিদেশ থেকে ফিরে আসেছেন যে ।

স্ত্রীঃ বল তো, সবচেয়ে ক্ষুদ্র ও ক্ষনস্থায়ী পোশাক কোনটি ?
স্বামীঃ কনডম !!


তোর হবি কি রে?
বাথরুমে গান গাওয়া।
কী গান?
দ্বৈত সঙ্গীত ।


চার তরুণী নান এক কনভেন্টে যোগ দিতে চাইছে।

মাদার সুপিরিয়র বললেন, 'তার আগে তোমাদের পরীক্ষা নেওয়া হবে। সবাই এক লাইনে দাঁড়াও।'

সবাই লাইনে দাঁড়ানোর পর তিনি প্রথম নানকে জিজ্ঞেস করলেন, 'বাছা, তুমি কি কখনও কোনও পুরুষের সেই প্রত্যঙ্গ স্পর্শ করেছ? করে থাকলে নিজের শরীরের কোন অঙ্গ দিয়ে স্পর্শ করেছ?'

লজ্জিত মুখে প্রথম নান বলল, 'আঙুল দিয়ে, মাদার।'

মাদার সুপিরিয়র পবিত্র পানির একটি বাটি এগিয়ে দিলেন। 'তোমার আঙুল এ পানিতে ডোবাও, সব পাপ ধুয়ে ফেল, পবিত্র হয়ে এসো আমাদের কনভেন্টে।'

প্রথম নান আঙুল পানিতে ডুবিয়ে কনভেন্টে ঢুকে গেল।

এবার মাদার সুপিরিয়র দ্বিতীয় নানকে বললেন, 'কি বাছা, তুমিও স্পর্শ করেছ নাকি? স্পর্শ করে থাকলে নিজের শরীরের কোন অঙ্গ দিয়ে স্পর্শ করেছ?'

লজ্জিত মুখে দ্বিতীয় নান বললো, 'হাত দিয়ে, মাদার।'

যথারীতি মাদার সুপিরিয়র পবিত্র পানির বাটি এগিয়ে দিলেন, হাত ধুয়ে পাপমুক্ত হয়ে দ্বিতীয় নান কনভেন্টে প্রবেশ করল।

এমন সময় চতুর্থ নান তৃতীয় নানকে ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে সামনে এগিয়ে এল। মাদার অবাক হয়ে বললেন, 'ও কি, বাছা, ঈশ্বরের পথে অত তাড়া কিসের?'

চতুর্থ নান বলল, 'উঁহু, মাদার, ও এই পানিতে বসে পড়ার আগেই আমি কুলি করতে চাই।'


নেতা : কাল আমি চার ঘন্টার অনশন পালন করবো।
চামচা : স্যার, সময়টা কখন?
নেতা : সকাল ৯টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত।
চামচা : নেতার বুদ্ধি ভাল, সকালের নাস্তার পর থেকে দুপুরের খাবার আগ পর্যন্ত!


ছোট্ট বাবুকে প্রশ্ন করলেন মিস, ‘ছোট্ট বাবু, বলো তো দেখি, তোমার বাড়ির পাশের পুকুরে তিনটা হাঁস ভাসছে। যদি তুমি একটাকে শটগান দিয়ে গুলি করো, কয়টা থাকবে?’

বাবু খানিকটা ভেবে বললো, ‘উমম, তাহলে গুলির শব্দ শুনে সব উড়ে চলে যাবে, একটাও থাকবে না।’

মিস হেসে বললেন, ‘উঁহু, ছোট্ট বাবু, তিনটার মধ্যে একটাকে গুলি করলে বাকি থাকবে দুটো। কিন্তু তোমার চিন্তাধারা আমার পছন্দ হয়েছে।’

বাবু মুচকি হেসে বললো, ‘তাহলে মিস, আমি একটা প্রশ্ন করি। বলুন তো, আইসক্রীম পার্লার থেকে তিন মহিলা বের হয়েছে কোওন আইসক্রীম কিনে। একজন আইসক্রীম কামড়ে খাচ্ছে, একজন চেটে খাচ্ছে, আরেকজন চুষে খাচ্ছে। এদের মধ্যে কে বিবাহিত?’

মিস খানিকটা ভেবে বললেন, ‘ইয়ে, মানে বাবু, আমার মনে হয় শেষের জন।’

বাবু বললো, ‘উঁহু মিস, এদের মধ্যে যার হাতে বিয়ের আঙটি আছে, সে-ই বিবাহিত, কিন্তু আপনার চিন্তাধারা আমার পছন্দ হয়েছে।

১০
এক দিন এক দাড়িওয়ালা লোক রাস্তা দিয়ে হাট ছিল।তার সামনে দিয়ে একটি মহিলা যাচ্ছিল।

তো লোকটি মহিলার বুকের দিকে তাকিয়ে বলতে লাগল গাছের ডাব বুকে কে?

তা শুনে মহিলাটি চটপট বলে দিল নিচের বাল থুতায় কেন।
১১
এক দিন লোক চোখ দেখনুর জন্য চোখের ডাক্তারের কাছে গেল।আসলে তার কোন সমস্যা নেই সে ডাক্তারকে নিয়ে উপহাস করার জন্য গিয়েছে।
সে ডাক্তারের কাছে গিয়ে সবকিছু খোলে বলল, ডাক্তার কথা শুনার পর বুঝল আসলে তার কোন সমস্যা নেই।
ডাক্তার তার উদ্দেশ বুঝার জন্য তার চিকিৎসার বান করতে লাগল।
সে কতগুলো বর্ণ নিয়ে তকে দেখাতে লাগল । রোগী বলল স্যার আমি তো এগুলো দেখতে পারছিনা ।
ডাক্তার বিরক্ত হয়ে সে একটি উলঙ্গ মেয়েকে এনে দাড় করিয়ে দিল। এবার দেখতে পাও । সে বলল না।
তখন ডাক্তার বলল,দেখতে না পড়লে তোর অইটা দাড়াল কি করে......................................।

১২
এক লোকের বাড়ি সার্চ করে জাল নোট ছাপার যন্ত্র পাওয়া গেল। তাকে গ্রেপ্তার করা হল।
লোকটি পুলিশের উদ্দেশে বলল, আমাকে গ্রেপ্তার করলেন কেন? আমার কাছে তো কোন জাল নোট পান নি।
তাতে কি জাল নোট ছাপার যন্ত্র তো পেয়েছি।
সে ক্ষেত্রে আপনি আমাকে রেপ করার জন্য গ্রেপ্তার করুন।
কেন, আপনি তো কাউকে রেপ করেছেন।
না,কিন্তু রেপ করার যন্ত্র তো আছে ।

১৩
: বলো তো সেক্স করার সময় ছেলে না মেয়ে কে বেশি আনন্দ পায়?
: অব্যশই মেয়ে |
: কেন ?
: যখন কাঠি দিয়ে কান খোঁচাও আরামটা কোথায় লাগে, কানে না লাঠিতে ??

১৪
বাসর রাত| আনাড়ি স্বামী অনেক চেষ্টা করেও লক্ষ্যে না যেতে পেরে খুব বিব্রত | লজ্জায় নিজের কথা বলতে পারছে না বউকে |
স্বামীঃ এই শুনছো, সুইয়ে সুতোটা পরিয়ে দেও না, আমার মোটেও অভ্যাস নেই |

বউঃ সুতোর মাথাটে থুতুতে ভিজিয়ে নেও, দেখবে ঠিকই পারবে |

১৫
নতুন বিয়ে হওয়া বান্ধবীকে প্রশ্ন করল শায়লা- কী রে তোর বর কেমন?

: স্বামী আর পেঁচার মাঝে কোন প্রর্থক্য নেই |
: কেন, এমন কথা বলছিস কেন?
: বলছি কারন স্বামীরা তাদের বউদের সব ভালো জিনিস শুধৃ রাতের বেলাই খুজে পায় |
১৬
ইন্টারভিউ বোর্ডে এক যুবককে প্রশ্ন করা হলো, বল তো "ডাক্তার আসিবার পূর্বে রোগী মারা গেল" এর ইংরেজি কি হবে?

: এটার ইংরেজি পারি না স্যার | আরবিটা পারি |
: আরবিটা পার � ঠিক আছে বল |
: ইন্নালিল্লাহ ওয়া ইন্না ইলাইহে রাজিউন

১৭
১ম বন্ধু : ডাক্তারের কাছে গিয়েছিলি?
২য় বন্ধু : গিয়েছিলাম।
১ম বন্ধু :তোর বুকে যা ছিলো খুঁজে পেয়েছেন?
২য় বন্ধু : প্রায় সবটাই।
১ম বন্ধু : মানে?
২য় বন্ধু : মানে আমার বুকপকেটে ছিল ১০১ টাকা।

১৮
ক্রেতা : এগুলো কার ডিম?
বিক্রেতা : আমার ডিম |
ক্রেতা : আমি মনে করেছিলাম মুরগির ডিম |

১৯
ছেলে : বাবা আমার ধারণা, কাল থেকে আমরা অনেক বড়লোক হয়ে যাব |
বাবা : কীভাবে?
ছেলে : আগামীকাল আমাদের অংকের স্যার, কীভাবে পয়সাকে টাকা বানাতে হয় তা শেখাবে |

২০
স্বামীর অনুপস্থিতিতে স্ত্রী তার পুরানো প্রেমিকের সাথে বসে গল্প করছিল | এমন সময় হঠাত স্বামী এসে পড়লে প্রেমিক আলমারির পিছনে লুকিয়ে গেল | ঘরের মেঝেতে চুরুট পড়ে থাকতে দেখে স্বামী রেগে গেল |বলে উঠল,এই চুরুট কোথা থেকে এসেছে?? স্ত্রী কিছু বলতে পারল না দেখে স্বামী আরো রেগে গেল | স্বামী বলল তোমাকে বলতেই হবে এই চুরুট কোথাকার??? প্রেমিক বন্ধুটি সহ্য করতে না পেরে আলমারির পিছন থেকে বের হয়ে বলল,ও তো মেয়ে মানুষ ,ও কি করে জানবে এই চুরুট কোথাকার?? আপনি পুরুষ মানুষ হয়ে ও চিনতে পারছেন না যে এই চুরুট আমেরিকার???

(সংকলিত)

অবাঞ্চিত কেউ প্রবেশে লেখক দায়ী নয়।

0 comments:

Post a Comment